আরব শাসকদের মতো নির্লজ্জ, বেহায়া ও কাপুরুষ শাসক পৃথিবীর কোনো প্রান্তে আছে বলে মনে হয় না। একসময় এরা ব্রিটিশের টোপে ‘বাদশাহ’, ‘আমির’, ‘সুলতান’ হওয়ার লোভে তুর্কিদের বিরুদ্ধে লড়েছে ব্রিটিশের চাকর হয়ে। এখন যুক্তরাষ্ট্রের চাকর হয়ে কেউ প্রকাশ্যে, কেউ গোপনে ইসরাইলের পক্ষে কাজ করছে।
মাত্র কয়েক মাস আগেই কাতারের আমির ট্রাম্পকে খুশি করার জন্য ৪০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যে “প্যালেস ইন দ্য স্কাই” নামের বিমান উপঢৌকন দিয়েছে। বোয়িং থেকে ১৬০টি বিমান কেনাসহ ২৪৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে। ১০ হাজার সৈন্যসহ আমেরিকান ঘাঁটি তো আগে থেকেই আছে।
ইসরায়েলি বিমান জর্দান, সিরিয়া, ইরাক, সৌদি আরবের আকাশসীমা ডিঙিয়ে কাতারে বিমান হামলা করে, আর কাতারের মনিব আমেরিকা জানে না, কীভাবে হামলা হলো। উল্লিখিত দেশগুলোও জানে না, কীভাবে ইসরায়েলি বিমান তাদের আকাশ সীমা অতিক্রম করলো। ওরা জানে কীভাবে প্রভুর মনোরঞ্জনের জন্য দীঘলকেশী তরুণীদের কেশ দোলানো নৃত্য দেখাতে হবে। নপুংসক আরব শাসকদের মউজ-মস্তি করতে দিয়ে আরব দেশগুলো পরিচালনার ঠিকাদারি ইসরাইয়েলকে দিয়ে দিলেই মধ্যপ্রাচ্য বর্তমান অবস্থার চেয়ে ভালো চলবে।
ক’দিন পর ইসরায়েল যদি মদিনা দখল করে, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। মদিনা তো একসময় ইহুদিদেরই অর্থনৈতিক কেন্দ্র ছিল।
সূত্র: ফেসবুক টাইমলাইন থেকে নেয়া